জামেয়া শামীমাবাদ
জামেয়া শামীমাবাদ গতানুগতিক কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম নয়। সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা নিয়ে জামেয়া সাজিয়েছে তার পাঠদান পদ্ধতি। শিশুশ্রেণী থেকে শুরু করে দ্বীনী শিক্ষার সর্বোচ্চ স্তর তথা দাওরায়ে হাদীস এবং তৎপরবর্তী তাখাসসুসাত (ইফতা, উলূমে হাদীস, উলূমে তাফসীর ও আদব) পর্যন্ত শ্রেণীভিত্তিক পাঠদানের রূপরেখাকে সামনে রেখে আল্লাহ পাকের অশেষ মেহেরবানিতে অতি অল্পসময়ে জামেয়া ধারাবাহিকভাবে দাওরায়ে হাদীস (মাস্টার্স) পর্যন্ত শিক্ষাকার্যক্রম চালু করতে সক্ষম হয়েছে। পাশাপাশি ‘আরবী ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ’ চালু রয়েছে। ইসলামের ইতিহাস, আরবী ও বাংলা সাহিত্যসহ যুগোপযোগী নানামুখী কার্যক্রম যথাযথ বাস্তবায়ন করে, আল্লাহমুখী যোগ্যতাসম্পন্ন একঝাঁক বিচক্ষণ তালিবুল ইলম জাতিকে উপহার দেয়ার সুখ্যাতি ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ছড়িয়ে পড়েছে। এছাড়াও সুবিন্যস্ত সিলেবাসের ভিত্তিতে পর্যায়ক্রমে মৌলিকভাবে কুরআন, হাদীস, ফিক্বহ, তাফসীর, উসূল-আকাঈদ এবং বৈষয়িক পর্যায়ে আরবী সাহিত্য, বাংলা সাহিত্য-ব্যাকরণ, নাহু, সরফ, বালাগাত-মানতেকসহ প্রয়োজনীয় ইংরেজী, গণিত, ইতিহাস ও ভূগোল ইত্যাদি সমুদয় বিষয় যথেষ্ট গুরুত্বের সাথে শিক্ষা দিয়ে যাচ্ছে।
আমাদের শিক্ষাবিভাগ
আদব বিভাগ (আরবী সাহিত্য) – উচ্চতর আরবী সাহিত্য প্রশিক্ষণ
কিতাব বিভাগ – ইবতেদায়ি ৫ম থেকে দাওরায়ে হাদীস (মাস্টার্স) পর্যন্ত
হিফজ বিভাগ – কুরআন মাজিদ নাজেরা থেকে কুরআন মুখস্তকরণ
নুরানি বিভাগ – প্লে-নার্সারি থেকে নুরানি ৪র্থ পর্যন্ত শিক্ষাদান করা হয়
কম্পিউটার প্রশিক্ষণ বিভাগ – কম্পিউটার বেসিক থেকে এডভান্স
এক নজরে জামেয়া
তা’লীম ও তারবিয়াতের সমন্বয়ে সুন্নাতে রাসূল সা. ও জামাতে সাহাবা রা. এর অনুসারী, গোটা বিশ্ববাসীকে সত্যের পথে আহবানকারী একঝাঁক ওয়ারাসাতুল আম্বিয়া তৈরী করা।
জামেয়া ইসলামিয়া আরাবিয়া শামীমাবাদ- আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের আকীদাভূক্ত আকাবির ও আসলাফের অনুসারী।
জামেয়া শামীমাবাদ গতানুগতিক কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম নয়। সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা নিয়ে জামেয়া সাজিয়েছে তার পাঠদান পদ্ধতি। শিশুশ্রেণী থেকে শুরু করে দ্বীনী শিক্ষার সর্বোচ্চ স্তর তথা দাওরায়ে হাদীস এবং তৎপরবর্তী তাখাস্সুসাত (ইফতা, উলূমে হাদীস, উলূমে তাফসীর ও আদব) পর্যন্ত শ্রেণীভিত্তিক পাঠদানের রূপরেখাকে সামনে রেখে আল্লাহ পাকের অশেষ মেহেরবানিতে অতি অল্পসময়ে জামেয়া ধারাবাহিকভাবে দাওরায়ে হাদীস (মাস্টার্স) পর্যন্ত শিক্ষাকার্যক্রম চালু করতে সক্ষম হয়েছে। পাশাপাশি ‘আরবী ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ’ চালু রয়েছে। ইসলামের ইতিহাস, আরবী ও বাংলা সাহিত্যসহ যুগোপযোগী নানামুখী কার্যক্রম যথাযথ বাস্তবায়ন করে, আল্লাহমুখী যোগ্যতাসম্পন্ন একঝাঁক বিচক্ষণ তালিবুল ইলম জাতিকে উপহার দেয়ার সুখ্যাতি ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ছড়িয়ে পড়েছে। এছাড়াও সুবিন্যস্ত সিলেবাসের ভিত্তিতে পর্যায়ক্রমে মৌলিকভাবে কুরআন, হাদীস, ফিক্বহ, তাফসীর, উসূল-আকাঈদ এবং বৈষয়িক পর্যায়ে আরবী সাহিত্য, বাংলা সাহিত্য-ব্যাকরণ, নাহু, সরফ, বালাগাত-মানতেকসহ প্রয়োজনীয় ইংরেজী, গণিত, ইতিহাস ও ভূগোল ইত্যাদি সমুদয় বিষয় যথেষ্ট গুরুত্বের সাথে শিক্ষা দিয়ে যাচ্ছে।
ইলমে দ্বীন হাসিল করার পর জনসমাজে ইসলামী শিক্ষার সুফল পৌঁছে দেয়ার মহান লক্ষ্যকে সামনে রেখে জামেয়া সময়ে সময়ে নানামুখী কর্মসূচি গ্রহণ করে থাকে। সবমিলিয়ে জামেয়া ইসলামিয়া আরাবিয়া শামীমাবাদ বহু বিভাগ সমন্বিত একটি মহাপ্রকল্প।
১. তা’লীমের পাশাপাশি তারবিয়াতের প্রতিও গুরুত্ব দেয়া।
২. দেশ-বিদেশের খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠানগুলোর বাছাইকৃত ফুযালাদের দ্বারা গঠিত উস্তাদ স্টাফ।
৩. সুদক্ষ আসাতিযায়ে কেরামের তত্ত্বাবধানে ২৪ ঘণ্টার রুটিন।
৪. দক্ষ ও প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হাফেজ সাহেবগণের নিরলস তত্ত্বাবধান।
৫. সার্বক্ষণিক সি.সি. টিভি নিয়ন্ত্রিত।
৬. সম্পূর্ণ আলাদা ব্যবস্থাপনায় হিফজ নাযেরা ও তাকমীল বিভাগ।
৭. সম্পূর্ণ আবাসিক ব্যবস্থাপনা।
৮. প্রতি বৃহস্পতিবার বাদ এশা ইসলাহী তারবিয়াতী বয়ান করত: দেশ-জাতি, বিশেষ করে জামেয়ার সাহায্যকারী শুভাকাঙ্খী ও হিতাকাঙ্খী ভাই-বোনদের জন্য দুআর ব্যবস্থা করা হয়।
৯. পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার পাশাপাশি উন্নত ও মনোরম পরিবেশ।
১০. মাসিক মজলিসে ইলমী এবং প্রতি সোমবার বাদ আসর সাপ্তাহিক উস্তাদ সমন্বয় মজলিস থেকে মাশওয়ারা ভিত্তিক জামেয়ার ইলমী-আমলী সার্বিক কার্যক্রম পরিচালনা করা।
১. তাখাসসুসাত খোলার মাধ্যমে শিক্ষাব্যবস্থার সম্প্রসারণ করা।
২. জামেয়ার মসজিদ কমপ্লেক্স নির্মাণ করা। (যথা: হিফজখানা, ছাত্রাবাস, হলরুম, লাইব্রেরী, মেহমানখানা ও দারুশ শিফা ইত্যাদি থাকবে।)
৩. ছাত্রদের বহুমুখী জ্ঞানার্জনের অংশ হিসেবে কম্পিউটার কোর্স চালু করা।
৪. জামেয়ার সমাজকল্যাণ সংস্থার মাধ্যমে গরীব—দুঃখী অসহায় মানুষের সেবায় এগিয়ে আসা।
৫. লাশ গোসলের ব্যবস্থাসহ অসহায় দুঃস্থ—মানবতার সেবায় ফ্রি এম্বুলেন্স সার্ভিস চালু করা।
৬. পয়েন্ট ভিত্তিক মক্তব সহ বয়স্কদের জন্য দ্বীনি শিক্ষার ব্যবস্থা করা।
৭. মেধাবী ছাত্রদের জন্য বৃত্তিপ্রদান ট্রাষ্ট গঠন করা।
৮. আধুনিক শিক্ষার সমন্বয়ে মানসম্পন্ন মহিলা মাদরাসা প্রতিষ্ঠা করা।
৯. ইসলামিক আইডিয়াল স্কুল প্রতিষ্ঠা করা।
১০. শিক্ষক মহোদয়গণের সুবিধার্থে শিক্ষক কোয়ার্টার স্থাপন করা।
১৪৪১-৪২ হিজরী, ২০২০-২১ ঈসায়ী শিক্ষাবর্ষের ১ম সাময়িক পরীক্ষার ফলাফল
By Tauhid Ahmad|২০২৩-০৫-০৫T১৫:৩৪:৫৬+০০:০০১৫/০৫/২০২২|০ Comments
১৪৪২-৪৩ হিজরী, ২০২১-২২ ঈসায়ী শিক্ষাবর্ষের ২য় সাময়িক পরীক্ষার ফলাফল
By Tauhid Ahmad|২০২২-০৫-১৫T০৬:৫৬:৩০+০০:০০১৪/০৫/২০২২|০ Comments
১৪৪৩ হিজরী, ২০২১-২২ ঈসায়ী শিক্ষাবর্ষের বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফল
By Tauhid Ahmad|২০২২-০৫-১৪T০৭:০২:৩৫+০০:০০১৪/০৫/২০২২|০ Comments
জামেয়া শামীমাবাদের আরবি-বাংলা দেয়ালিকা প্রকাশ
By Tauhid Ahmad|২০২২-০৪-০৬T১৬:৪৯:১৬+০০:০০০৩/০১/২০২২|০ Comments
জামেয়া শামীমাবাদে প্রায় ৭৬৯ জন ছাত্র নিবিড় তত্ত্বাবধানে অধ্যয়নরত রয়েছে
সঠিক পরিচর্যায় ইলমে দ্বীন অর্জন করার জন্য আপনার সন্তানকেও জমেয়া শামিমাবাদে ভর্তি করাতে পারেন







